আসসালামু আলাইকুম।আমার বড় ভাই আছেন যিনি বিবাহিত এবং আমাদের ছেড়ে অন্য জায়গায় ভাড়া থাকেন। কিন্তু আমাদের সাথে এমনিতে সম্পর্ক আছে। ভাই একটা জায়গা কিনেন অনেক আগে। সেই জায়গার টাকা দেওয়া কিছু বাকি ছিল। সেই মুহূর্তে ভাইয়ের টাকার খুব প্রয়োজন ছিল। মার কাছে বলাতে মা আমার গলার একটা স্বর্ণের চেইন ছিল এবং মার কানের দুল ছিল, যা ভাইকে দিতে চান। ভাই যখন চেইন ও দুল নিতে আসেন তখন আমি মার দুলটা দিতে দেইনি। উল্টা আমার চেইন ও আমার কানের দুল দেই। ভাই বলেছিল ছয় মাসের মধ্যে চেইন,দুল দিয়ে দিবে। আনুমানিক বছরেরও বেশি হয়ে গেছে এখন। এখনও দেননি। ভাই নাকি কোন একটা স্বর্ণের দোকানে ওগুলা রেখে সুদীভিত্তিক টাকা নিয়েছিলেন। এর কারণে এখন পর্যন্ত নাকি সুদ দিতে হয়। এখন আমার প্রশ্ন হলো, যেহেতু চেইন দুল আমার তাই এই সুদী কারবারের গুনাহ কি আমারও হবে? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আ’লাইকুমআমার দুইটি প্রশ্ন জানতে চাই।১। বর্তমানে ইন্টারনেটেরর মাধ্যমে অনেক apps অথবা ওয়াইব সাইটে ইনভেস্ট করে অথবা ফ্রিতে কাজ করে ইনকাম করা যায়।কিন্তু যে সাইট গুলাতে ইনভেস্ট করা লাগে তারা ইনভেস্ট এর উপর কাজ দিয়ে থাকে যেমন আমি বেশি ইনভেস্ট করলে আইডি এক্টিভ করে বেশি কাজ দেয় আর কম ইনভেস্ট করলেও আইডি এক্টিভ করে কিন্তু কাজ কম দেয়। অথচ তারা বলে থাকে যে আমরা শুধু আপনার আইডি এক্টিভ এর জন্য টাকা নিতেছি এটা কত টুকু সঠিক আমি কি এমন সাইটে কাজ করতে পারবো?২। রেফার করে কাজ অর্থাৎ ইন্টারনেট জব এই সাই গোলোতে যদি আমি কাজ করি আবার আমার রেফারেলে অন্য কাউকে আইডি এক্টাভ করে দেই তাহলে সে যা কাজ করবে তার ১০% কমিশন আমিও পাবো অথচ এই ১০% কিন্তু তার ইনকাম থেকে কাটবে না এটা আমাকে কম্পানি দিবে তাদের কম্পানিতে আমি একজন লোক দিছি তাই। আর আমার রেফারে না ঢোকালে আমি যা কাজ করবো তাই পাবো এখন রেফার করে কাজ করা এবং রেফার না করে কাজ করা কোনটা সঠিক।?? আর আমি যার রেফারে কাজ করতেছি সে কিন্তু আমার কাজের ১০% পাচ্ছে এই ভাবে আমার কাজ করাটাকি আমার জায়েয় হবে?? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম… হযরত, দয়া করে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাচ্ছিলাম। প্রশ্নটি হলো ব্যাবসায়িক লেনদেনের মাসালাহ নিয়ে। আমার প্রশ্নটি মূলত ডলার ট্রান্সফার এবং এর মাধ্যমে টাকা আয়ের ব্যপারে… যেমন ৮৪ টাকা রেটে ডলার কিনে তা ৮৬ টাকা রেটে বিক্রি করা। কিন্তু আমার এই ডলার ক্রয়-বিক্রয় এবং ক্রয়-বিক্রয় করার পদ্ধতিটি বিস্তারিত বলতে চাচ্ছিলাম। আমি বিদেশে আমার এক বন্ধুর কাছে ৮৪ টাকা রেটে ১০০০ ডলার অর্থাৎ ৮৪০০০ টাকা পাঠাবো। সে আমার একটি অনলাইন ব্যাংক একাউন্টে যেমনঃ নেটেলার(neteller) একাউন্টে ১০০০ ডলার ট্রান্সফার করে দিবে।আমি বাংলাদেশে ৮৬ টাকা রেটে ১০০০ ডলার কোন ক্রেতাকে, তার উপস্থিতিতে তার অনলাইন নেটেলার একাউন্টে ট্রান্সফার করে দিবো এবং সে আমার হাতে হাতে ৮৬০০০ টাকা দিয়ে দিবে। আরেকটি বিষয় হলো, আমি আমার বিদেশে থাকা বন্ধুকে টাকাটা পাঠাবো হুন্ডির মাধ্যমে।.এই লেনদেন,লেনদেনের মাধ্যমে ব্যাবসা এবং মুনাফা কি জায়েজ/হালাল হবে? এবংবাংলাদেশে, আমার কাছ থেকে ক্রয় করা ব্যক্তি এই ডলারগুলো কি কাজে ব্যবহার করবে সেটি কি আমার এই ব্যাবসা/লেনদেন হালাল/হারাম এর ব্যাপারে কোন প্রভাব ফেলবে? কারণ নেটেলারে এই ডলার মুলত নিম্নোক্ত কয়েকটি কাজে হতে পারে। ১. ওই ব্যাক্তি আরো বেশী রেটে ডলার বিক্রি করতে পারে অন্য আরেকজনের কাছে । ২. জুয়া খেলার জন্য অর্থাৎ সে অনলাইনে কতগুলো ব্রোকার একাউন্টে টাকা ডিপোসিট করতে পারবে যেমনঃ bet365, 888 poker and forex platform ।৩. অনলাইনে বিসনেস করতে পারবেন। ৪. ইকমার্স প্রোডাক্ট কিনতে পারবেন……… ইত্যাদি ।আমি যতটুকু জানি বাংলাদেশে ১ এবং ২ নং কাজে বিশেষত আইপিএল খেলা, বিপিএল ইত্যাদি খেলায় জুয়া ধরার জন্য এটি বেশী ব্যাবহার হয়।………… জাজাকাল্লাহ খাইর। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম।এক ব্যাক্তি আমাদের কোম্পানিতে ৩০০০০০/- (ত্রিশ লক্ষ) টাকা দিয়ে রেখেছে। তিনি এই টাকায় কাঁচামাল ক্রয় করে তা দ্বারা যে পণ্য উৎপন্ন হয় তা বিক্রয় করে যে লাভ হবে তা থেকে লভ্যাংশ নেয়ার নিয়তে এই টাকা দিয়ে ছিলেন। কিন্তু কোম্পানি তাকে প্রথম থেকেই ৪০০০০/- (চল্লিশ হাজার) কখনো ১ হাজার বেশি কখনো ১ হাজার কম করে দিয়ে থাকে। এখন যে ব্যাক্তি কাচামাল কিনতে দিয়েছে সে তো আর ফ্যাক্টরীতে আসেনা এবং সে জানেও না কি হচ্ছে। এটা কি তার জন্য সুদ হবে না নিয়্যতের কারণে সহি হবে। জানালে উপকৃত হব। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম,আমি নিরুপায় হয়ে এক আলেমের সাথে পরামর্শ করার পর দেশীয় এক ব্যাংক থেকে ক্রেডিট কার্ড নিয়েছি।আমি নিরুপায় এইজন্য যে,প্রয়োজনে আমার এত টাকা মাসে মাসে বা যখন তখন ধার দেবার কেউ নেই।ব্যংকের লোক বলেন:ইহা শরীয়ত ভিত্তিক কার্ড।তাদের সাথে এই কার্ডের চুক্তি এরকম:আমার কার্ডের লিমিট দেড়লক্ষের বেশি।পরিশোধের মেয়াদ ষাট দিন।এসময়ের ভিতরে ব্যবহৃত অর্থপরিমান পরিশোধ না করতে পারলে,2000টাকা মাইন্টানান্স ফি দিতে হয়।এই অর্থদন্ড কোন নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের বিপরীতে নয়।বরং এক পয়সা বাকি থাকলেও দিতে হবে, দেড়লাখ টাকা বাকি থাকলেও ঐ একই পরিমান(2000টাকা) প্রতিমাসে দিতে হবে যতদিন পর্যন্ত না পরিপূর্ণ টাকা পরিশোধ হচ্ছে।এই মেইন্টানেন্স ফি 2000টাকা এর সাথে+ late ফি 300টাকা + (যদি কোন মাসে ক্রেডিট খরচ সর্বোচ্চ লিমিট ক্রস করে ,তাহলে) এক্সেস লিমিট ফি 500টাকা,অর্থাৎ 2000 থেকে 2800 টাকা প্রতিমাসে গুনতে হতে হবে, এই শর্তে কার্ড নেয়া।পরপর তিনমাস না দিলে তারা অব্যবহৃত টাকা লক করে দেয়,আর ব্যবহার করা যায় না।উল্লেখ্য আমি গত দুই বছরের মধ্যে শুধুমাত্র একমাসে ভুলবশত একটি পেমেন্ট দিতে ভুলে যাবার কারণে 2000টাকা মেইনটেনেন্স ফি দিয়েছি।অন্যথায় কখনও দিতে হয়নি।আমার প্রশ্ন হলো:১) আমার দেয়া এই মেইনটেনেন্স ফি কি সুদ দেয়া হয়েছে কিনা?২) আর আমি যে চুক্তির বলে এই কার্ড ব্যবহার করছি, তা সুদের আওতায় পরে কিনা? পড়লে কীভাবে?৩) সুদ হলে ব্যাংকের লোকেরা এটাকে শরিয়ত সম্মতই বা বলছে কিভাবে?৪) বর্তমান সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে, ব্যক্তিগত লোন বা টাকা ধার যেকোন ইমার্জেন্সি বা প্রয়োজনে ম্যানেজ করা অসম্ভব কঠিন ব্যাপার, সে বিবেচনায় এইসব কার্ড নেয়া যায় কিনা? মনে শরীয়তে ন্যূনতম সুযোগ আছে কিনা?৫) যদি এইরকম চুক্তিতে না করা যায়, তাহলে কিরকম চুক্তিতে করা গেলে তা সহীহ হইত, তা যদি একটু আলোচনা করতেন বা আমাদের পরামর্শ দিতেন।আল্লাহ তায়ালা আপনাকে আপনার এই খেদমতের উত্তম জাযাকাল্লাহ খায়ের দান করুন, আমিন। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.