আমি যেই ভুলটা করেছি সেটা হলো, আমি আমার বাচ্চাদের সাথে শাশুড়ি কে নিয়ে শুয়েছিলাম। আমার হালকা কামভাব এসে যায় । আমি ওনার স্তন্যের কাছে হাত দিয়ে বসি। উনি একটু পরে ঘুরে যান। পরে আমি অনার পায়ের ফাকে আমার পা দিয়ে দেই। দুরত্ব ছিল অনার আর আমার ২/৩ ফুট। অনার পায়ের ফাকে দিয়ে আমার পা আস্তে আস্তে উপরের দিকে উঠিয়ে দেই। উনি মানা করেন নাই। হয়ত লজ্জায়। এই সময় আমার লিঙ্গ থেকে মুজি বের হয়। কিন্তু লিংগ দারায় নাই, আমাকে পরে উনি খুব ভাল করে হালকা জোরে বলে বসেন ঘুমাতে। এবং উনি অন্য রুমে চলে যান। আমি এই ঘটনায় খুবই অনুতপ্ত এবং আমি গোসল করে এসে পবিত্র কোরআন শরিফ ছুয়ে তোওবা করি আর জিবনেও এরকম করব না। এখন আমার জন্য কি আমার স্ত্রী হারাম হয়ে গেছে, যদি হয়েই যায় তাহলে আমি আবার কিভাবে পূর্ণ ইসলামি সরিয়া মোতাবেক আমার স্ত্রিকে ফেরত পাব। দয়া করে যানাবেন। আমি খুব অনুতপ্ত এবং আমি শুকিয়ে যাচ্ছি চিন্তায় চিন্তায়। আল্লাহ অবশ্যই কোন ঊপায় রেখেছেন। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
এক ব্যক্তি বিয়ের পর জানতে পারল যেতার স্ত্রীর আগে বিয়ে হয়েছিল।স্ত্রী নিজেই তালাক নামা পাঠাইছে কিন্তু তার আগের স্বামী তাকে তালাক দেইনিএখন জানার বিষয়ঃতার পরের বিবাহ সহিহ হয়েছে কিনা। না হলে এর উপায় কি।তার আগের স্বামীর কোন খবর নাই। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আস্সালামু আলাইকুম,অনুগ্রহ করে আমাকে একটি মাসআ’লা দিয়ে সাহায্য করবেন। আমার বিয়ের পর থেকে আমার বাসায় অতিমাত্রায় অতিথী আসার কারণে আমি রাগের মাথায় বিরক্ত হয়ে আমার স্বামীর সাথে প্রচুর ঝগড়া করি। ঝগড়ার এক পর্যায়ে আমি বাসা থেকে বের হয়ে উকিলের কাছে যাই। আমার স্বামীও আমার সাথে সাথে যায়। সে আমার সাথে বের হয়েছিল শুধু মাত্র আমাকে বুঝিয়ে বাসায় ফিরিয়ে আনার জন্য। কিন্তু, আমি তার কোন কথা না শুনে রাগের মাথায় গত ১৯/০৪/১৭ইং তারিখে উকিলের কাছে যাই। উকিলের সাথে তালাকের বিষয়ে ক্থা বলি। উকিল নিজ দ্বায়িত্বে হুজুর নিয়ে আসে। কাবিনের ১৮ নং পরিচ্ছেদ এর ক্ষমতাবলে তালাকে তফউইজ গ্রহণ করতঃ বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন করি। এই সময় আমার স্বামী পাশেই ছিল। কিন্তু সে এটা মেনে নেয়নি। উল্লেখ্য, কাবিনের ১৮ নং এ, শর্ত মোতাবেক স্বামী, স্ত্রীকে তালাক প্রদানে ক্ষমতা দিয়েছে। কিন্তু, এটা আমরা দুইজনের একজন ও জানতাম না। উক্ত ক্ষমতার কথা তালাকের ২ দিন পর জানতে পারি।এখন আমাদের তালাক কি হয়ে গেছে? নাকি হয় নাই? এখন আমরা দুইজনই একত্রে থাকার জন্য খুবই আগ্রহী। এখন কি আমি আমার স্বামীর কাছে ফিরে যেতে পারব? দয়া করে বিস্তারিত জানালে খুবই কৃতজ্ঞ থাকব। বিঃদ্রঃ- কাবিননামা এবং উকিল নোটিশ সংযুক্ত করা হল। جَزَاكَ اللهُ خَيْرًا । আস্সালামু আলাইকুম। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম। (১)স্ত্রী যদি আর্থিকভাবে স্বামীর সমান বা উনার চেয়ে অধিক সচ্ছল হয়ে থাকেন, তবে পারিবারিক কোন কোন ক্ষেত্রে স্ত্রী খরচ বহন করতে পারবে – এ ব্যাপারে শারঈ হুকুম কি? (২) স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই চাকুরীজীবী হওয়ার কারণে যদি দু’জনকে অনেক দূরত্বে দুই স্থানে বসবাস করতে হয়(প্রতি সপ্তাহে এক দিন বা দুই দিন একসাথে থাকা হয়), সেক্ষেত্রে স্বাভাবিকতই একের প্রতি অন্যের হক আদায়ে অনেক ঘাটতি থেকে যায়; আবার সন্তানরাও কোন কোন ক্ষেত্রে পিতা-মাতার সাহচর্য থেকে বঞ্চিত হয় কিংবা পিতার সাথে সন্তানদেরও দূরত্ব তৈরী হতে পারে। সেক্ষেত্রে করণীয় কি? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।আমি বিবাহ করেছি দুই বছর। সাংসারিক জীবনে আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে খুব সুখি। কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। রাগারাগির কোন এক পর্যায়ে আমি প্রায়ই বলি তোমাকে স্বাধীন করে দিব বা স্বাধীনতা দিলাম এ জাতিয় কথা। তোমার মন যা চায় তুমি তাই করতে পার। হুজুরের কাছে জানতে চাই যে, এ ধরনের কথা বললে আমাদের বৈবাহিক সম্পর্কের কোন ক্ষতি হবে কি?দয়া করে জানালে খুবই উপকৃত হব। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.