মাসআলাঃ রমজান মাসের দিনের বেলায় যদি কোন মহিলা হায়েয বা নেফাস থেকে পাক হয় অথবা নাবালেগ বালেগ হয় অথবা মুসাফির মুকীম হয় অথবা কোন কারনে কারো রোযা ভেঙ্গে যায় তবে সকলকে রমযানের সম্মান রক্ষার জন্য দিনের বাকি অংশ পানাহার থেকে বিরতি থাকতে হবে। যদিও তাদেরকে উক্ত দিনের রোযা পরবর্তিতে কাযা করে নিতে হবে।

মাসআলাঃ যদি এমন পিপাসা বা ক্ষুধা লাগে যে, প্রাণের আশংকা হয় তবে তার জন্য রোযা ভেঙ্গে ফেলা জায়েয।

মাসআলাঃ কাযা রোযার জন্য সুবহে সাদিকের পূর্বেই নিয়ত করা জরুরী। অন্যথায় রোযা সহীহ হবে না। নফল রোযার নিয়ত সুর্য ঢলার পূর্ব পর্যন্ত করা যায়।

মাসআলাঃ বছরে ৫ দিন রোযা রাখা হারাম। দুই ঈদের দিন এবং ক্বোরবানীর ঈদ পরবর্তি ৩ দিন।

Loading