আসসালামু আলাইকুম১।স্বাভাবেক মেয়েদের গাওয়া গজল শোনা যাবে কি?২।ফটো লোড অফ করে ফেসবুক চালানো যাবে কি?৩।আমার ফেসবুকে একটা গ্রুপ আছে আপনার ফাতওয়াগুলো ওখানে শেয়ার করি।ফেসবুক মেসেঞ্জার ব্যবহার করে বেশিরভাগ মেসেজ শেয়ার করি।এখন প্রশ্ন হচ্ছে মেসেঞ্জারে প্রবেশ করলে যাদের প্রোফাইল পিকচার দেওয়া আছে তাদের ছবিগুলো খুব ছোট আকারে দেখা যায়।এক্ষেত্রে মেসেঞ্জার চালানো জায়েয হবে কি?৪।আমাদের কবরস্থানে শুক্রবার দিন ফজরের নামাজের পর বিভিন্ন গ্রাম থেকে কবর যিয়ারত করার জন্য অনেক লোক সমবেত হয় এভাবে কবর যিয়ারত করা কি জায়েয হবে?৫।আমার দুইটা নামক।মোঃজুয়েল রানাখ।মোঃফাহিম হোসেনদুইটা নামের আরবি কোনো অর্থ থাকলে জানাবেন।আর শরীয়তের দৃষ্টিতে কোন নামটা রাখা বেশী সঠিক হবে? Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম,পুরুষ অথবা নারী বিয়ের উপযুক্ত হবার পর সামর্থ্য থাকার পরও যদি সারাজীবন জিনাহীন বা জিনাযুক্ত অবিবাহিত থাকে, তাহলে কি গুনাহ হবে?যদি গুনাহ হয়, উহা কি প্রকারের গুনাহ হবে?পুরুষ ও নারী আলাদা করে জানতে চাই। Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম। হুজুর আমার স্ত্রীর কাবিনে দেন মহর ৩০০০০০/- টাকা এবং ৫০০০০/- টাকা উসুল আছে। আমার পক্ষে ২৫০০০০/- টাকা দেয়া সম্ভব না। আমার জন্য করণিয় কি? যদি এই অবস্থা আমি বা আমার স্ত্রী মারা যাই তবে তা পরিশোধের কোন ব্যবস্থা থাকবে কি? বিষয়টি নিয়ে খুব পেরেশানীতে আছি। এক হুজুরকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। সে বললো আমাদের দেশে যেহেতু পরিশোধের নিয়ম নেই তাই কোন সমস্যা হবে না। তার কথা কি ঠিক? কিন্তু আমার কাছে তার উত্তর পছন্দনীয় হয়নি তাই আপনার কাছে জিজ্ঞাসা করলাম। আপনি যে ফয়সালা দিবেন সেটা যদি সামথ্যের মধ্যে হয় তবে অবশ্যই মেনে নিবো। ইংশাআল্লাহ। Sorry, this entry is only available in Bengali.
অাসসালামু অালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ। হযরত আমি গতকাল রাতে আমার স্ত্রীর সাথে মানুষের হক ও পাওনা আদায় সম্পর্কে হাদীসের আলোচনা করছিলাম। দীর্ঘ সময় আলোচনার সময় এক পর্যায়ে আমি আমার স্ত্রীকে বলি যে, তুমিও আমার কাছে একটি অনেক বড় হক বা পাওনা পাও যা অামি অাদায় করিনি। সেটা কি তা জানতে চাইলে আমি বললাম যে, তোমার মোহরানা আদায় করতে পারিনাই। এখনো তা বাকীই রয়ে গেছে। অনুগ্রহ করে যদি তুমিও আমাকে তোমার এই পাওয়া মাফ করে দিতে। তখন আমার স্ত্রী খুব খুশি মনেই আমাকে বললো যে, আমি আপনাকে মাফ করে দিলাম। আমি বললাম ওয়াদা কর সে আমার হাতে হাত রেখে ওয়াদা করে বললো যে, আপনার হাত ধরে বললাম আমি আপনাকে মাফ করে দিয়েছি। তখন আমিও খুশি হয়ে বললাম তোমাকে আল্লাহ তা’য়ালা জান্নাত দান করুন তুমি আমাকে অনেক বড় একটি ঋণ থেকে মুক্তি দিলে। একথা শুনে সে খুব খুশি হয় এবং বলে আমি মোহরানার টাকা দিয়ে কি করবো। এখন আমার প্রশ্ন আমার স্ত্রীর এই ভাবে বলার দ্বারা কি আমার মোহরানা মাফ হয়েছে? Sorry, this entry is only available in Bengali.
হুজুর আমি আমার স্ত্রীকে সবসময় কাছে পাইনা। সে শুধু বাপের বাড়িতে বেড়ায়। তাদের বাড়িতেও রুম কম থাকায় আমি তার সাথে একাকিত্ব হতে পারিনা। মাঝে মাঝে মনের রাগে মনে হয় হোটেলে যাবো। কিন্তু গুনাহ ও মান সম্মানের ভয়ে যাওয়া হয়ে ওঠেনি। কিন্তু বর্তমানে তা অনেক খারাপ রূপ ধারণ করেছে। যে কোন সময় গুনাহ হয়ে যেতে পারে। মাঝে মাঝে আর টিকতে না পেরে চোখের গুনাহ করি। এখন আমার প্রশ্ন এর জন্য কি আমার স্ত্রীও গুনাহগার হবে? কারণ যেহেতু তার উদাসীনতার কারণেই আমি আস্তে আস্তে গুনাহের দিবে ধাবিত হচ্ছি। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় কি? Sorry, this entry is only available in Bengali.