মুহতারাম তবে ভুলে একটি যন্ত্রাংশের কথা বলতে মনে ছিলো না। তবে সেটার ব্যাপারে পূর্বেই শুধু চেয়ারম্যান সারকে বলেছিলাম । তিনি খুশি মনে সকলে পক্ষে থেকে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু মিটিংয়ে যখন সকলের সামনে আমি যন্ত্রাংশ গুলোর কথা বলি তখন পূর্বে ঐ একটি যন্ত্রাংশ যার মূল্য ১২০০/- টাকার মত হবে বলতে মনে ছিলো না। এখন পূনরায় সকলের কাছে বলার প্রয়োজন আছে কি? হয়তো এখন আবার ঐ একটি ব্যপারে বলতে গেলে সকলে বেশি নেকামো মনে করবে। কারণ আমি যখন সকলের কাছে ক্ষমা চাইলাম তখন সকলেই হেসে দেয় এবং ক্ষমা করে দেয়। এখন আবার আরেটার কথা বলতে গেলে কেমন দেখায় আর তাছাড়া বিরক্তও হতে পারে। কারণ ১২০০/- টাকা মূল্যের একটি জিনিস কোম্পানি হিসাবে খুবই সামান্য ও তুচ্ছ একটি জিনিস। যার জন্য বার বার যাওয়া তাদের সময় নষ্ট করা। তাই এখন কি পূনরায় ঐ একটি যন্ত্রাংশের ব্যাপারে মাফ চাইতে হবে নাকি চেয়ারম্যান স্যারের সকলের পক্ষ থেকে মাফ করে দেয়াই যথেষ্ট হবে। মুহতারাম আমি আমার এবং প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করি নাই কারণ তাহলে আপনি চিনতে পারবেন যেটা আমার লজ্জার কারণ হবে। যাযাকাল্লাহু খাইর। Sorry, this entry is only available in Bengali.
অাস্ সালামুঅালইকুম জনাব,আমাদের মার্কেটের ভাড়াটিয়ার সাথে একটি নির্দিষ্ট রেটে চুক্তি করে বিদ্যুৎ বিক্রয় করে থাকি । বিদ্যুৎ বিল ভাড়াটিয়ারা আমাদের সময়মত চুক্তির দিতেপারে না এই দিকে মূল বিদ্যুৎ অফিসে সময়মত না দিতে পারলে জরিমানা আদায় করে । সর্বমোট ভাড়াটিয় ৫ জন তার মধ্যে ৪জন বিল দেয় বাকি একজন না দেওয়ায় তার টাকা আমরা পরিশোধ করে বিদ্যুৎ অফিসে জমা দিয়ে দেই এত জরিমানা হয় না । এখন বিদ্যুৎ অফিসের যে জরিমানা ধরত, যে সময়মত টাকা দেয়নি তার কাছে চাইলে সে বলে তা দেওয়া এবং নেওয়া যায়েজ নাই। এই বিষয় জনাবের নিকট জানতে চাই । Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম। আমার প্রায় দিনই ইন্টারনেট ব্যালেন্সের জন্য দোকানে এমবি কিনতে যেতে হয়। 30 এমবি 12 টাকা।দোকানদার আমাকে 12 টাকা ফ্লেক্সীলোড করার পর আমি তাকে 20 টাকা দিলে সে আমাকে 7 টাকা ফিরিয়ে দেয়। এতে সে আমার কাছ থেকে 1 টাকা বেশী রাখে। কিছুক্ষন পর আমি আবার তার কাছে 18 টাকা লোড করতে যাই। আমি 18 টাকা লোড পাওয়ার পর আমি দোকানদারকে 17 টাকা দিয়ে বলি ইতিপূর্বে তো আমার কাছ থেকে 1 টাকা বেশি রেখেছেন এখন 1 টাকা কম দিলে হবে। সে আমাকে বলে ইতিপূর্বে তো 1 টাকা বেশি দিয়েছেন এখন 18 টাকায় 20 টাকা দিবেন মানে 2 টাকা বেশি দিবেন। এভাবে প্রতিনিয়তই দোকানদার আমাদের কাছ থেকে বেশি টাকা নেয়। আমরা যদি 1 টাকাও বেশি না দেই যা আমাকে ব্যালেন্স দিয়েছে তাই পরিশোধ করি। তাহলে সে আমাদের কাছ থেকে যে বাড়তি টাকা চেয়েছে তা কি সে আমাদের কাছে পাওনা ও দাবী থাকবে। জানালে খুশি হবো। Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম। সম্মানিত মুহতারাম। আমি একটি যৌথ কোম্পানিতে চাকরি করি। অামাদের কোম্পানির মালিক মোট ৬ জন। তাদের সকলের একত্রিত টাকার মাধ্যমে কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখন অনেক সময় আমি নিজের প্রয়োজনে কোম্পানির অনেক কিছু বাড়িতে নিয়ে যাই অথবা অনেক সময় নিজের প্রয়োজনে টাকা খরচ করি। যা পরে কোন একজন মালিকের নিকট থেকে বলে দেই এবং সে যদি অল্প ও সঙ্গত মনে করে তবে মাফ করে দেন। যেমন: একবার কাপড় আয়রন করার জন্য প্রায় ১০-১২ হাত তার নিয়ে ছিলাম যা আমাদের একজন মালিককে বললে সে বললো ঠিক আছে সমস্যা নেই। এর পর একবার কোম্পানির একটি অনুষ্ঠানের জন্য চুল কাটি ও নিজের সাজ সজ্জার জন্য আরো ১৫০ টাকার মত খরচ করি। যা আমি একজন মালিকের কাছে বললে সে বললো ঠিক আছে সমস্যা নেই। তো আমার প্রশ্ন যদি আমি এই রকমের খরচ করি এবং তা কোন একজন মালিকের কাছ থেকে বলে নেই বা পরে বলে দেই এবং সে মাফ করে দেয় তবে তা সহি হবে কি না। কারণ যেহেতু মালিক ৬ জন আর সব সময় ৬ জনের কাছে একই কথা বলা বা মাফ চাওয়া সম্ভব হয়না। আমার জন্য কি করণীয়? Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম।এক ব্যাক্তি আমাদের কোম্পানিতে ৩০০০০০/- (ত্রিশ লক্ষ) টাকা দিয়ে রেখেছে। তিনি এই টাকায় কাঁচামাল ক্রয় করে তা দ্বারা যে পণ্য উৎপন্ন হয় তা বিক্রয় করে যে লাভ হবে তা থেকে লভ্যাংশ নেয়ার নিয়তে এই টাকা দিয়ে ছিলেন। কিন্তু কোম্পানি তাকে প্রথম থেকেই ৪০০০০/- (চল্লিশ হাজার) কখনো ১ হাজার বেশি কখনো ১ হাজার কম করে দিয়ে থাকে। এখন যে ব্যাক্তি কাচামাল কিনতে দিয়েছে সে তো আর ফ্যাক্টরীতে আসেনা এবং সে জানেও না কি হচ্ছে। এটা কি তার জন্য সুদ হবে না নিয়্যতের কারণে সহি হবে। জানালে উপকৃত হব। Sorry, this entry is only available in Bengali.