سؤال : হুজুর অাসসালামু অালাইকুম। হুজুর আমি অতি দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, আমি যখন অষ্টম অথবা নবম শ্রেণীতে পড়ি তখন আমি তাবলিগের বয়ান ও কাজ এবং ফরিদাবাদ মাদ্রাসার হুজুরদের বয়ান খুব পছন্দ করতাম এবং সে অনুযায়ী তখন থেকেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া, রোজা রাখা, চোখের হেফাজত করা ইত্যাদি আরো অন্যান্য কাজ পরিপূর্ণ ভাবে পালনের চেষ্টা করতাম। কিন্তু এগুলো করতে গিয়ে আমার পড়া লেখার সময় কম হতো যার কারণে বাড়িতে অনেক রকমের কথা শুনতে হতো। এমন কি অনেক সময় দেরি করে আসলে ঘরেও ঢুকতে দিতো না। তখন আমি আবার রাগ করে মসজিদে গিয়ে বসে থাকতাম। আসলে আমার মাদ্রাসায় পড়তে মন চাইতো কিন্তু তারা আমাকে স্কুলের পড়া লেখায় মনোযোগ দিতে বলতেন। কিন্তু আমার স্কুলের পড়া ভালো লাগতো না। যাই হোক আমার মূল প্রশ্ন হলো একদিন আমি মাগরিবের নামাজের পর তাবলিগের বয়ান শুনে বাসায় আসি। মা তখন জায়নামাজে বসা ছিলেন এবং কাঁদতে ছিলেন। সে আমাকে দেখে বললেন যে, “আমি খাছ দিলে কইলাম আল্লায় যেন তরে দোজখে নেয়। তরে যে আল্লায় কোন দিন বেহেশতে না নেয়।” হুজুর আমার এ কথাটা এখনো মাঝে মাঝে মনে হয় আর ভয় হয় মায়ের এই বদ-দোয়ার কারণে না জাহান্নামে যাই। অনুগ্রহ করে এর মাসআলা জানাবেন।

جواب :

عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.