سؤال : আস্সালামু আলাইকুম,হাদিসে আছে- মুসলিমদের প্রতি সু-ধারনা রাখতে। ১। এখন আমার প্রশ্ন হলো মুসলিম কারা ?২। ইমানদার আর মুসলিম কি এক ? ৩। ইমানদার ব্যক্তিকে মুসলিম বলা যায় কি ?৪। কোরআনে কারীমে আল্লাহ সুবহানুওয়াতায়ালা বিভিন্ন জায়গাতে মুমিন, ইমানদার ও মুসলিম বলেছেন তিনটিরই ব্যখ্যা দিলে খুবই উপকৃত হতাম ?৫। আর যারা মুনাফিক (হাদিস অনুযায়ী- মিথ্যা বলা, ওয়াদা খেলাপ করা, আমানতের খেয়ানত করা, ঝগড়া লাগলে গালাগালি করা) তাদেরকে কি মুনাফিক ভাবা ঠিক হবে ? নাকি মুসলিম বলবো না ইমানদার এবং তাদের প্রতি কি সু-ধারনা রাখা যাবে ? ৬। মুসলিম দাবী করে কিন্তু মুনাফিকের উক্ত আলামত আছে কিন্তু তারা নামাজও পড়ে তাকে কি মুসলিম বলা যাবে অথবা সু-ধারনা রাখা যাবে ? ৭। যারা নামাজ পড়ে না তারা কি মুসলিম হতে পারে (আল্লাহর অবাধ্য হয়ে কিভাবে মুসলিম হতে পারে) তাদের প্রতি কি সু-ধারনা করা যাবে (যেহেতু হাদিসে শুধু মুসলিমদের প্রতি সু-ধারনা রাখতে বলা হয়েছে)?

جواب :

عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.