سؤال : আমার বয়স ১৮,, আমি একজন মেয়ে,, আমরা তিন বোন। আমার বাবা বাইরে থাকার কারণে আমাদের মা আমাদেরকে মানুষ করেছেন ছোট থেকে,, আমাদের পরিবারের সকলের সম্পর্ক খুব ভালো। এমনিতে কোন পারিবারিক কলহ নেই।। তবে আমার মা আমাদেরকে অনেক বেশি শাসন করতে চান। আমি আমাদের তিন বোনের মধ্যে বড়। দেখা গেল যে ছোটরা কোন ভুল করেছে,, এর পরিপ্রেক্ষিতে আমি যদি তাদেরকে কোন শাসন করে থাকি। আমার মা এসে উল্টো আমাকে অপমান করে দেয়। এবং তাদেরকে প্রশ্রয় দেয়। যেকোনো কথাবার্তা তেই গালিগালাজ করে। আসলে আমার মা চায় যে আমি সবকিছুই তার মনের মত করি। কিন্তু আমি তা মানতে নারাজ। সব সময় তো তার মত মানা যায় না। যেমন আমি যদি একটু গোসলে যেতেও দেরি করি তাহলে দেখা যায় আমার মা বলা শুরু করে যে সন্তানকে মানুষ করতে পারি নাই। আমি মা হিসেবে ব্যর্থ। যেগুলো খুবই অযৌক্তিক কথা। এরকম ছোট ছোট যে কোন বিষয়েই সে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে। তাকে কেউ বুঝালেও সে বোঝেনা। এমনকি আমার বাবা বুঝালেও না। আমাদের তিন বোনের মধ্যে সবসময় তুলনা করে। কার কোনটা ভালো কার কোনটা খারাপ এরকম।। এগুলো খুবই বিরক্তিকর লাগে এবং কষ্টকর। আমার বোনেরাও বড় হচ্ছে এবং দিনদিন তাদের কাছে ব্যাপারগুলো খুবই কষ্টদায়ক হচ্ছে। কিন্তু তাকে বুঝানোর কোন উপায় নেই। সে আমাদের পড়ালেখা নিয়ে অনেক বেশি সিরিয়াস। সারাদিন খালি পড়াশোনা কর পড়াশোনা কর পড়াশোনা কর। আমাদের মনের মত কিছুই করতে দিতে চায় না। আমাদের মা আমাকে খুবই ভালোবাসেন,, তবে তার সবকিছুতে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি আমাদের জন্য মানসিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।। বিশেষ করে তার কথাবার্তা খুবই জঘন্য পর্যায়ের। যেকোনো ছোট বিষয়ে খুবই ছোট করে কথা বলে। এবং অপমানজনকভাবে কথা বলে। এবং আমাদের যে দোষ গুলো থাকে সেগুলো বারবার সামনে এনে এবং বাইরের মানুষের সামনে এনে অপমান করে। এখন আমি বড় হয়েছি আমার নিজের কিছু ইচ্ছা থাকতেই পারে সেগুলো যদি আমার মায়ের সাথে না মিলে,, তাহলে কি তার বিরুদ্ধে কাজ করা যাবে কিনা?? ইসলামী ক্ষেত্রে কি বলে??

جواب :

عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.