১। প্রথম রাকাআতে ছানার পর পূর্ন আউযুবিল্লাহ পড়া। (সুনানে আবূ দাউদ, হাদীস নং ৭৬৪; সুনানে দারাক্বুতনী, হাদীস নং ১১৫৯)
২। পূর্ন বিসমিল্লাহ পড়া। (সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং ৯০৪; সুনানে দ্বারাক্বুতনী, হাদীস নং ১১৮৫)
৩। ফজর ও যোহরের নামাযে তিওয়ালে মুফাসসাল (সূরা হুজুরাত থেকে বুরূজ পর্যন্ত), আসর ও ইশার নামাযে আউসাতে মুফাসসাল (সূরা ত্বারিক থেকে বায়্যিনাহ পর্যন্ত) এবং মাগরিবে কিসারে মুফাসসাল (সূরা যিলযাল থেকে নাস পর্যন্ত) এর মধ্য থেকে প্রতি রাকাআতে যে কোন একটি সূরা অথবা কোন কোন সময় বড় কোন সূরা থেকে এ পরিমান ক্বিরাআত পড়া। (মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ৮৩৬৬; সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং ৯৮২; সুনানে বাইহাক্বী, হাদীস নং ৪১৭৬)
৩। সূরা ফাতেহার শেষে সকলের জন্য আস্তে আমীন বলা। (সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং ২৪৮; মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ১৮৮৪৩)
৫। ফজরের প্রথম রাকাআতে দ্বিতীয় রাকাআত অপেক্ষা কিরাআত লম্বা করা। অন্যান্য ওয়াক্তে উভয় রাকাআতে ক্বিরাআতের পরিমান সমান রাখা। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১০৪০, ১০৪৩; সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ৮১৯)
৬। মধ্যম গতিতে ক্বিরাআত পড়া। খুব দ্রুত বা একেবারে ধীরে না পড়া। (মুসনাদে আহমাদ , হাদীস নং ২৩৪১১; সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং ২৫৮০; সহীহুল বুখারী, হাদীস নং ৫০৪৬)
৭। ফরজ নামাযের তৃতীয় ও চতুর্থ রাকাআতে শুধু সূরা ফাতিহা পড়া। (সহীহুল বূখারী, হাদীস নং ৭৭৬; সুনানে বাইহাক্বী, হাদীস নং ২৫৮৬)

Loading