আসসালামু আলাইকুমএকটা মেয়ে ক্লাস আট পড়া অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া একটি ছেলে তুলে নিয়ে গিয়ে জোর পূর্বক বিবাহ করে। কিন্তু মেয়েটি ছোট হওয়ার কারনে স্বামীর মনের মত চলতে পারত না। তার জন্য স্ত্রী কে বিভিন্ন সময়ে অপমান করত । এমনকি স্ত্রীর ভরনপোষন সঠিকভাবে দিতেন না। আস্তে আস্তে স্ত্রী স্বামীর মন যোগায়ে চলার চেষ্টা করছে। কিন্তু স্বামী বিভিন্ন পরকীয়া প্রেম জড়িয়ে পড়ে, এমনকি স্ত্রীর ছোট বোন এর সঙ্গে ও পরকীয়া তে লিপ্ত হয় এবং স্ত্রী থাকা কালিন সকলের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করে। সেই স্বামীর অনেক মহিলাদের সঙ্গে এই ধরনের অবৈধ সম্পর্ক জড়িয়ে পড়েছিলেন। তখন এসব অন্যায় স্ত্রী শয্য করতে না পেরে স্ত্রী কতৃক স্বামী কে তালাক প্রদান করে। কাবিন নামর ১৮ নং কলমে নিন্মে উল্লেখ করলামঃস্বামী বাংলাদেশী মুসলিম পারিবারিক আইন ভঙ্গ করিলে যথা শরীয়ত বিধান সমূহ মান্য না করা, স্ত্রী উপর শারীরিক নিযাতন, স্বামী স্ত্রীর মধ্যে মনের মিল না থাকা কারণ সমূহ থাকিলে স্ত্রী তালাক প্রদান করিয়া নিজের নপ্স কে মুক্ত করিতে পারে। নিন্ম উল্লেখ পয়েন্ট দ্বারা তালাক প্রদান করেঃ১)মানষিক ও পারিবারিক অশান্তি, ২) স্বামীর অস্বাভাবিক আচরণ ৩)স্ত্রীর খোরপোষ না দেওয়া ও খোজখবর না লওয়া ৪) দম্পতে দায়িত্ব পালনে ব্যারথ ৫) স্বামীর নিষ্ঠুর ব্যবহার ৬)স্ত্রীর উপর শারীরিক নিযাতন ৭) স্বামী স্ত্রী র মধ্যে মনের মিল না হওয়া ৮) চরিত্র হীন উপরক্ত কারনে আমার স্বামী মোঃ মনিরুজ্জামান মনির কে তালাখ ই বাইন আহসান দিলাম।এখন আমি তার দ্বিতীয় স্বামী। আমার প্রশ্ন হচ্ছে স্ত্রী কতৃক প্রথম স্বামী কে যেভাবে তালাক প্রদান করা হয় ইসলামী শরীয়তের মতে সহিহ শুদ্ধ হয়েছে কি? যদি না হয় তাহলে কিভাবে বতর্মান স্বামী কে শরীয়তের দৃষ্টিতে গ্ৰহন করতে পারবে? তার ফতুয়া জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি। এতে আমি ও আমার পরিবার চিরকৃতজ্ঞ থাকব। Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম… আমি একজন অত্যন্ত বিপদ্গ্রস্ত নারী। দয়া করে আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করবেন।আমি যখন কম বয়সী, আমার একজনের সাথে গভীরভাবে পরিচয় হয়। সে আমাকে বিবাহের প্রস্তাব দেয় এবং আমাকে আল্লাহ্ ও রাসূলের কথা বলে ইমোশনালি ব্ল্যাকমেইলও করে। বলে, চলো আমরা বিয়ে করে ফেলি। পরে বাসায় জানিয়ে বিয়ের ব্যবস্থা করবো… এরপর কাজি অফিসে আমাদের বিয়ে হয়, যেখানে রেজিস্ট্রেশন করা হয় এবং কাবিন নামার কপিতে ঐ লোকের নাম সম্পূর্ণ ভুল আসে। কিন্তু সে বলে, বিয়ে সহীহ। এরপর আমার সাথে ঘনিষ্ঠ হয়। বিয়ের পর থেকেই আমাকে ভয়াবহ মানসিক নির্যাতন করে শুধু এই কারণে যে আমি দেখতে অসুন্দর… বিয়ের ২ বছর হওয়ার কিছুদিন পরে সে আমাকে মৌখিকভাবে তিন তালাক দেয়। এবং পরদিন এসে ক্ষমা চেয়ে আবার ঘনিষ্ঠ হয়। এরপর সে গায়েব হয়ে যায়- বিয়ে করে অন্য মেয়েকে। এখন তাই সে সুখেই আছে। আমি এই ব্যক্তির কাছে ফেরত যেতে চাই না। কিন্তু আদৌ জানিনা, আমার কি ঐ ব্যক্তির সাথে বিবাহ শুদ্ধ হয়েছে? বিবাহ শুদ্ধ হলেও কি তালাক শুদ্ধ হয়েছে? তালাকের পর যে ঐ ব্যক্তি আমাকে মিথ্যা বুঝিয়ে আবার ঘনিষ্ঠ হয়েছিলো, তাতে আমার দ্বারা কি ব্যভিচার হয়েছে? তাহলে আমি কি করতে পারি? আলেম বলেছেন, যেহেতু আমার অভিভাবকরা কেউ এই বিয়ের ব্যাপারে জানতেন না, তাই বিবাহই শুদ্ধ হয়নি এবং তালাক হওয়ার তো কথাই নেই! এখন আমি কি করবো?ঐ কাবিননামা পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। আমার কাছে কোনো প্রমাণ নেই এবং আমি দেনমোহর বাবদ কয়েক লক্ষ টাকা- তাও পাইনি। এদিকে বাসায় সবাই বিয়ে দিতে চাচ্ছে, শুধুমাত্র এই সমস্যার জন্য আমি বিয়েতে মত দিচ্ছি না। আমি এই ঘটনা কি আমার ভবিষ্যৎ স্বামীর কাছে বিয়ের আগেই খুলে বলব? না বললে কি উনাকে ধোঁকা দেওয়া হবে? আলিম সাহেব, আমি যে কাউকে ধোঁকা দিতে চাইনা। আবার মনেও জোর কম। বিয়েটা ৮ বছর আগের ঘটনা, আর তালাক হয়েছে ৬ বছর… এই পুরো সময় ধরে অত্যন্ত দুঃখ আর দুর্দশায় জীবন কাটাচ্ছি… প্রতি মুহূর্তে হতাশায় মৃত্যু কামনা করতাম এক সময়ে। এখন একটু স্থির হয়েছি। আমাকে একটু সঠিক পথ বলে দিন। আমার কি করা উচিৎ? জাঝাকাল্লহ। Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামুআলাইকুম।কেউ তার স্ত্রীকে রাগের মাথায় ২বার ৩ তালাক বলেছে।এখন সে বলছে তার হুশ ছিলনা।এসময় যদি তার গায়ে আগুন লাগতো তাও সেই হুশ নাকি ছিলনা।২বার নাকি রাগে ৩ তালাক বলেছে, একবার তার স্ত্রী জোর করে ২য় বার সে নিজ থেকে বলে।এখন তারা ২জন ইস্তিখারা করেছে।তাদের মনে হচ্ছে তাদের সম্পর্কটা আছে।ইস্তিখারা রেজাল্ট ২জন নাকি বার বার পজিটিভ পাচ্ছে।তার স্ত্রী আল্লাহ কাছে বার বার দুয়া করেছে যদি সম্পর্ক হারাম হয় তাতে যাতে শেষ হয়ে যায়।তারা এমন দুয়া করে ঘুরতেও যায়,যদি সম্পর্ক হারাম হয় তাহলে যাতে ঘুরতে যাওয়া না হয় এভাবে করেছিল দুয়া।তার স্ত্রী অনেক কান্না কাটি করে আল্লাহর কাছে দুয়া করেছে যাতে হারাম হলে সম্পর্ক শেষ হয়ে যায় কিন্তু তারা নাকি প্রতিবার মানে তার স্ত্রী পজিটিভ অনুভব করে সম্পর্কটার ক্ষেত্রে।এখন তারা কি করবে তালাক কি এক্ষেত্রে হয়েছে?ইস্তিখারা এতবার করার পর ও কি শয়তানএর ধোকার সম্ভাবনা আছে। Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম ,1)বিবাহিত কেউ যদি কুফরি বা শিরক করে ঈমান চলে যায় ,তাহলে কি বিবাহ ভেংঘে যাবে? যদি তাওবা করে ফিরে আসে,2)কেউ যদি কুফর বা শিরক এর সন্ধেহর মধ্যে পরে যায়,কুফর হইছে কি হয় নাই ,যদি কুফরির কারনে ঈমান চলে যায়,যদি বিবাহ ভেংঘে যায় ,সব মিলিয়ে পেরেশানির মধ্যে ডুবে থাকে,তাহলে কি সন্ধেহ পেরেশানি দুর করার জন্য তাওবা করে বিবাহ দোহরাবে ??3)কুফরির সন্ধহের কারনে যদি তাওবা করে ,আর আল্লাহর কাছে কুফরি শিকার করে ক্ষমা চায়,তাহলে কুফরি যদি আগে নাও হয়ে থাকে,তাহলে আল্লাহর কাছে শিকার করাতে সমস্যা হবে? Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আমি বিয়ে করার এক মাস পরেই জানতে পারলাম আমার বউএর বাচ্চা পেটে তিন মাসের তারপর মেয়ে পক্ষ আর আমাদের পক্ষ থেকে সেটা তালাক হয়ে গেছে কিন্তু আমরা দুই জনেই তালাক নামায় সাইন করেছি এক বার এখন আমরা জদি আবার সংসার করতে চাই পারবো কি তালাক হয়েছে নয় মাস আগে Sorry, this entry is only available in Bengali.