উক্ত রোযা পরবর্তীতে ক্বাযা করতে হবে। তার উপর কাফফারা আসবে না। আর ঐ দিন রোযার সন্মানে ইফতার পর্যন্ত না খেয়ে থাকতে হবে।

১। রমযান মাসেও ফজরের নামাযে তিওয়ালে মুফাসসাল পড়া সুন্নাত। তবে এতে যদি মুসল্লীদের কষ্ট হয় বা জামাআতের লোক কম হয় তবে তিওয়ালে মুফাসসালের মধ্য থেকেই অপেক্ষাকৃত ছোট সূরা দ্বারা নামায পড়িয়ে দেওয়া উচিত। ২। বিনা ওযরে এমনটি করা খিলাফে সুন্নাত ...Read More
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ১। প্রথম কথা হল এটা মূলত কোন দুরূদ নয়। প্রতিদান সংক্রান্ত একটি দুআ মাত্র। এরপর আবার এ দুআটির ফযীলাতের ব্যাপারে জনসাধারণের মাঝে যা প্রসিদ্ধ তাও সহীহ নয়। রেওয়ায়েতটি প্রায় মাওযূ (অর্থাৎ জাল) পর্যায়ের। তবে সুন্নাত ও বিশেষ ...Read More
প্রিয় দ্বীনী ভাই, আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে কিছুটা বিলম্ব হওয়ায় আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আসলে আমি কুরবানীর পূর্বেই কুরবানী সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম। কিন্তু আপনার প্রশ্নটি আমার নযরে পড়েনি। না, এতে কোন সমস্যা নেই।
১। না, অনিচ্ছাকৃত আসলে কোন গুনাহ হবে না। মনের মধ্যে এ ধরনের খারাপ চিন্তা-ভাবনা আসাকে ওয়াসওয়াসা বলে। এর কারনে আপনি সামান্যও বিচলিত হবেন না। হাদীস শরীফে আছে – إِنَّ اللَّهَ تَجَاوَزَ لِي عَنْ أُمَّتِي مَا وَسْوَسَتْ بِهِ صُدُورُهَا مَا لَمْ ...Read More